হট ভাবিকে কি ভাবে চুদলো শুনুন
আমার দিকে একদম ই দেখছিল না। আমি একটু ভয় ও পাচ্ছিলাম , বউদি যদি দাদা কে বলে দেয় তাহলে তো আমি শেষ। তারপর আমি বাড়ি চলে আসলাম পরেরদিন বউদি আর সেই ফুলগাছে জলদিতে আসলো না তারপর কিছুদিন ধরেও আসলো না।
আমি চিন্তায় পড়ে গেলাম যে আমি কি খুব তাড়াতাড়ি করে দিলাম নাকি সব কিছু। তার পরের দিন বউদি আমাদের বাড়ি আসলো আর সোজা মার কাছে চলে গেল আমি তো ভয়ে কাঠ হয়ে গেলাম।
যে আজ আমি শেষ এবার বউদি সব বলে দিবে মাকে এখন আমি কি করি। তাই আমি তারা কি কথা বলছিল শুনতে লাগলাম চুপিচুপি। তখন বউদি আর আমার মায়ের মধ্যে স্বাভাবিক কথা বার্তাই হচ্ছিল। আমি একটু নিচিন্ত হলাম , তারপর বউদি বলতে লাগলো যে গুড্ডুর বাবা তো আজকে বাড়ি থাকবে না তুমি সন্ধ্যার পর আমার বাড়িতে পৌঁছে দিয়ো ।
কি পাঠানোর কথা বলছিল আমি জানি না তারপর ওখান থেকে আমি রুম এ চলে আসি। কিন্তু আজকে বউদি আমার রুম এ আসলো না যার ফলে আমি আরো চিন্তায় পড়ে গেলাম যে বউদির সাথে আমার আর কিচ্ছুটি হবে না সব ভেস্তে গেল।
তারপর সন্ধ্যায় আমি বাড়ির পাশে চৌপথি তে গেলাম আড্ডা দেওয়ার জন্য। তার একটু পরেই মার ফোন আসলো বাড়ি যাওয়ার জন্য । তারপর আমি বাড়ি চলে আসলাম। মা বলল যে যা এই ব্যাগ টা গিয়ে দাদাদের বাড়ি দিয়ে আয়। আমি তো শুনে খুশি হয়ে গেলাম বললাম একটু পরে যাচ্ছি আমার একটু কাজ আছে এই বলে রুম এ চলে গেলাম।
চিন্তা করতে লাগলাম যে আজকেই সুবর্ণ সুযোগ , এই সুযোগ হাতছাড়া করা যাবে না। তারপর আমি গিয়ে মা কে বললাম যে এটাতে কি আছে , মা বলল যে এই ব্যাগটাতে তোর দাদাদের বাড়ির কিছু বাজার আছে । আজকে তোর দাদা বাড়িতে ছিলোনা বলে তোর বউদি তোর বাবাকে দিয়ে বাজার আনিয়ে ছিল।
বিকেলে বউদি এসেছিল নিতে কিন্তু তখন তোর বাবা আসেনি বাজার থেকে যা এখন এটা বউদি কে দিয়ে আয়। আমি খুব এক্সাইটেড ছিলাম। মাকে বললাম যে আমি এটা বউদিকে দিয়ে সোজা চৌপথি চলে যাবো আমার দরকার আছে ,এই বলে চলে গেলাম ব্যাগটা নিয়ে ।
বৌদির বাড়িতে গেলাম , আমি জানতাম যে দাদা বাড়িতে নেই তবুও আমি দাদা ও দাদা করে হাক দিতে লাগলাম। তারপর বউদি ঘর থেকে বেরিয়ে আসলো , কিন্তু আমার দিকে তাকাচ্ছিল না আর কথার উত্তর ও দিলো না।।।।।
আমি – দাদা কে বলো ব্যাগটা নিয়ে যেতে।
(বউদি কিছুই বললো না। বারবার বলাতে বলল)
বউদি – তোমার দাদা বাড়িতে নেই। ব্যাগ টা বারান্দায় রেখে চলে যাও।
(আমিও তখন জেদ করে বলতে লাগলাম)
আমি – আমি আসতে পারবোনা গুড্ডু কে বলো আসতে এটা নিয়ে যেতে।
বৌদি – গুড্ডু ঘুমোচ্ছে।
তখন আমি আরো কনফিডেন্স পেয়ে গেলাম যে আজকে বোধহয় ভগবান নিজে আমার জন্য এই পরিস্থিতি তৈরি করেছেন। আমি কথা না বাড়িয়ে বারান্দায় যেতে লাগলাম। বারান্দার পাশে বউদি দাঁড়িয়ে ছিল, আমি ব্যাগটা রেখে বউদির দিকে দেখলাম বউদি অন্য দিকে মুখ করে দাঁড়িয়ে আছে আর কিচ্ছুটি বলছে না।
আমি তখন বউদির পিছনের পর্বতশৃঙ্গ অর্থাৎ চরম লোভনীয় ডবকা পাছাটার দিকে পশুর মতো তাকিয়ে ছিলাম। তখন আমার বাড়া আরো টাইট হয়ে গেলো মনে হচ্ছিল এখনই শাড়ি খুলে পুটকিটা খাবলা মেরে ধরে চাটতে শুরু করি।
বউদি তখন আমার দিকে তাকালো আমাকে দেখে একটু ইতস্তত হলো , বলল হয়েছে ব্যাগ রাখা হলে যাও এখন । আমি আস্তে আস্তে বউদির সামনের দিকে যেতে লাগলাম বউদি আরো পিছন দিকে যেতে লাগলো , চলতে চলতে বউদি পিছনের দেওয়ালের সাথে পিঠ আটকালো।
আমি তখন বউদির একেবারে কাছে গেলাম একে অপরের নিশ্বাস অনুভব করা যায় এমন কাছাকাছি ছিলাম। বউদি বিস্ময়ের সাথে আমাকে দেখে চলছিল , তারপর আমার হাতটা বউদির দু-পাশে দিয়ে আটকে দিলাম।
তখন বাড়ির চারপাশ অন্ধকার নির্জন পরিবেশ বাড়িতে কর্তা নেই সন্তান ঘুমোচ্ছে আর বাড়ির বউ তার দেওরের কবলে। বউদি ছটফট করা শুরু করে দিয়েছিল তার আমি একটা হাত বিউদির পিছনে পিঠে নিয়ে গেলাম । আলতো করে বউদির পিঠে হাত বোলাতে থাকলাম বউদি আমার দিকে দেখছিল না।
বউদি: ভাই আমাকে ছেড়ে দাও প্লিজ । আমি কাউকে কিছু বলবনা প্লিজ আমাকে ছেড়ে দাও।
আমি: এই দিনটার জন্য আমি কতদিন থেকে আসা করেছিলাম গো বৌদি কিভাবে তোমাকে আমি ছাড়ি বলতো। (সেই বারান্দায় শুধু একটা ছোট বাল্ব জ্বলছিল আর সেই কোনায় চলছিল ধস্তাধস্তি ।
তখন আমার খাড়া বাড়া বউদির পেটে তার উপস্থিতি অনুভব করাচ্ছিল। বউদি আমার প্যান্টের ওপর খাড়া বাড়ার তাম্বু দেখে আবার চোখ সরিয়ে নিল।)
বউদি: প্লিজ ভাই । ছাড়ো আমাকে প্লিজ।
আমি তার কথায় কান না দিয়ে এবার দু হাতে বউদিকে কোষে ধরে ফেললাম । বউদি নিজেকে ছাড়ানোর জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছিল । আমি তারপর বউদিকে শক্ত করে ধরে বউদির একেবারে ঠোঁটের কাছে গিয়ে তার সেই সৌন্দর্যের সুখ নিতে থাকলাম তারপর হটাতেই আমি বউদির ঠোঁটে আমার ঠোট চিপকিয়ে দিলাম । যার জন্য বউদি মোটেও প্রস্তুত ছিল না ।
তারপর বউদি আরো ছটফট করতে লাগলো কিন্তু সেই সবকিছু আমার শক্তির সামনে বৃথা ছিল । এরপর টানা ১০ মিনিট বউদির ঠোঁট চুষে ফুলিয়ে দিলাম । বউদি অনেক জোরে জোরে শ্বাস নিচ্ছিল। গরমের সময় ছিল তাই আমরা দুজনেই ঘেমে স্নান হয়ে গিয়েছিলাম। বউদির সারা শরীর ঘামে ভিজে ছিল, দেখতে যা লাগছিলো সমস্ত গায়ের কাপড় শরীরের সাথে চিপকে গিয়েছিল।
তারপর আমি আবার বউদির ঠোঁটে ঠোঁট বসলাম বউদী আবার চমকে গেল আর নিজের সারা শরীরের শক্তি দিয়ে আমাকে ঠেলছিল কিন্তু আমাকে সরাতে পারছিল না সেই সময় মনে হচ্ছিল আমার ঠোট যেনো আঠার মতো বউদির ঠোঁটে বসে গেছে। বিউদির ঠোঁট চুষতে চুষতে আমি বউদির ব্লাউজের পিছনের ডুরি টা টান মেরে খুলে দেই।
তখন বউদির ব্লাউইজ ঢিলে হয়ে যায় তারপর সেখান থেকে আমার হাত বউদির শরীরের আমার সবচেয়ে প্রিয় স্থান বউদির বড়ো ডবকা পুটকিতে নিয়ে যাই আর সেটাকে জোরে টিপে থাকলাম, বউদির সারা শরীর একেবারে কেঁপে উঠলো। শাড়ির উপড়দিয়ে টিপতে টিপতে আবার আমি ফর্সা পিঠে হাত বোলাতে থাকি আর বউদিকে কিস করতে থাকি।
বউদি- উমমমম …. ছাড়ো উমমমম । প্লিজ ছাড়ো আমাকে উমমমম।
আমি – চুপ একদম চুপ। আজ বুঝবে তোমার দেওরের বাড়ার ঠেলা কেমন লাগে।
বউদি- নাহহ ।।।। আমার এত বড় সর্বনাশ করো না ভাই প্লীজ প্লীজ।
তারপর আমি বউদিকে পিছনের দিকে ঘুরিয়ে ফর্সা পিঠের মধ্যে আমার জিভ চালাতে শুরু করলাম তারপর ব্রার হুকটা খুলে ফেললাম । আমার সামনে বউদির দুধের মতো ফর্সা ঘামে আর আমার জিভের লালাতে ভেজা পিঠ দেখে আমি আরো উত্তেজিত হয়ে গেলাম।
কাপড় বিহীন ফর্সা পীঠটাকে আমি উপরের ঘাড় থেকে শরু করে নিচে কোমর পর্যন্ত আমি চেটে চলেছি, কামড়াচ্ছি চুষে চলেছি। তারপর বউদির খোঁপা করা চুল টান মেরে খুলে দিলাম ।
তারপর আবার বউদিকে আমার দিকে ঘোরালাম বৌদির মুখ লজ্জায় লাল হয়ে গিয়েছিল। পিছন থেকে খোলা ব্লাউজ আর ব্রা এখনো বউদি বুকে চেপে ধরে রেখেছিলো। কিছুতেই আমাকে তার তরমুজের মতো খাঁড়া দুধ দেখাবে না। আমি বউদির হাত সরানোর চেষ্টা করছি কিন্তু বউদি বারবার –
বউদি- নাহ্হ্হঃ ভাই প্লিজ প্লিজ এরম করো না প্লিজ ভাই।
বউদির সারা শরীর ঘামে ভিজে গেছে আর জোরে জোরে শ্বাস নিচ্ছে । এই অবস্থায় বউদিকে দেখে আমার বাড়া ক্রমে আরো শক্ত হয়ে যাচ্ছিল। যেই জায়গাটায় আমি বউদিকে ধস্তাধস্তি করছি সেই জায়গাটার মেঝে পুরোটা ভিজে গিয়েছিল।
আমি বউদির হাত সরাতে চাচ্ছিলাম কিন্তু বউদি কিছুতেই সরাচ্ছে না , তারপর আমি আবার বউদিকে পিছনে ঘুরিয়ে আবার বৌদির নগ্ন পিঠ চাটতে থাকলাম। তারপর এইসুযোগে আমি তার শাড়িটা খুলতে থাকলাম বউদি আবার আমার দিকে ঘুরে বাধা দিচ্ছিল কিন্তু ঠিক ভাবে করে উঠতে পারছিল না কেননা তিনি তখন তার মাইজোড়া লুকাতে ব্যস্ত ছিল।
আমি কোনোমতনে শাড়িটা খুলে ফেলি সেটা ছুড়ে ফেলে দেই বারান্দায় । তারপর আমি ছায়া খোলার জন্য ছায়ার ডুরি তে হাত দেব সেই সময় বউদি তার এক হাত দিয়ে আটকাতে থাকলো আমি সুযোগ বুঝে সজোরে ব্লাউজ আর ব্রাটিকে একটানে খুলে ফেললাম। আমার সামনে ভেসে উঠল তরমুজের মতো বড়ো দুধের মতো ফর্সা মাইজোড়া । তখন বউদি বলে উঠলো।।।।
বউদি : নাহ্হ্হ ভাই না না না । প্লিজ এমনটা করো না ছেড়ে দাও আমাকে, কেউ জানতে পারলে আমি কাউকে আর মুখ দেখাতে পারব না। বাবু পাশের ঘরেই ঘুমোচ্ছে ও যদি দেখে যে ওর কাকাই তার মার সাথে কিসব করছে তখন তুমি তাকে কি জবাব দিবে ? প্লিজ ভাই ছেড়ে দাও আমাকে।
আমি বউদির কোনো কথার জবাব না দিলাম না। সেই দুধ গুলোকে এত সামনে থেকে দেখে নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারছিলাম না। তাই আর দেরি না করে মোটা নিপলে মুখ লাগলাম। আর হিংস্র উসুর মতো সেগুলোকে চুষতে লাগলাম।
বউদি : নাহ্হঃহ্হঃ । উমমমম । নাহ্হ্হঃ উমমমম আহহহহহহ। না না না ভাই ছাড়ো ব্যথা করছে ভাই আহঃ। আহঃ আহঃ আহঃ। আমি আর পারছি না উফফ আহঃ।
আস্তে আস্তে বিকেল হয়ে এলো। মা জিজ্ঞাসা করল আজকে গুড্ডু কে পড়াবি না ? আমি বললাম যে আজকে গুড্ডু কে গিয়ে পড়াব দাদা আজকে বাড়িতে থাকবে না তাই বউদি বলেছে গিয়ে পড়াতে।
মা বলল ঠিক আছে। আমিও শুয়ে শুয়ে সন্ধ্যার হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম মনে মনে স্থির করলাম যে আজকে সালা বউদিকে আধমরা করে ফেলবো চুদতে চুদতে এতদিনের অপেক্ষা একদিনে শোধ করবো ……
শুয়ে শুয়ে বউদির অমায়িক সৌন্দর্যের ডবকা শরীরটা ভাবতে ভাবতে বাড়া নারাচ্ছিলাম। সন্ধ্যা হয়ে এলো চারপাশে হালকা হালকা অন্ধকার নেমে আসতে লাগল। আমি তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে নিলাম . বিকেলে মেডিক্যাল স্টোর থেকে সেক্স এর টেবলেট নিয়ে নিলাম যাতে আজকে চুদে মাগীর তেজ মজাতে পারি। আজকে বউদির দাবনা পুটকি ফাটাবো মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলাম।
দেরি না করে মা কে বলে বাড়ির থেকে বের হলাম। রাস্তা দিয়ে দাদার বাড়ির দিকে যাচ্ছি আর বউদির নগ্ন শরীরটাকে ইমাজিন করছি। তারপর দাদার বাড়িতে গেলাম গেট এ নক করলাম কিছুক্ষন পরে গেট খুলল। গেট খুলতেই একি ………………. গেট দাদা খুলল । আমি যেন আকাশ থেকে পড়লাম, এক সেকেন্ডের মধ্যে আমার সব আশা আকাঙ্খা চূর্ণ চূর্ণ হয়ে পড়লো।
আমি – একি দাদা তুমি ???
দাদা – কেনো কি হলো রে খুব অবাক হলি মনে হচ্ছে।
আমি – না মানে তুমি তো অফিসের কাজে বাইরে গিয়েছিলে কালকে আসার কথা তাই একটু অবাক হলাম।
দাদা – অফিসের কাজে গিয়েছিলাম কিন্তু কাজটা তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে পড়লো তাই আর নাইট স্টে করলাম না।
আমি – ওহঃ।
তারপর আর কি, হতাশ হয়ে বাড়িতে ঢুকলাম। বাড়িতে ঢুকে দেখি বউদি পুজোর ঘরে সন্ধ্যা দিচ্ছে । তারপর আমি বললাম…
আমি – দাদা গুড্ডু কোথায় ? ওকে ডাক দাও আমার বেশি সময় নেই । ( আমি কথা গুলো বেশ জোরে জোরে বলছিলাম যাতে বউদি শুনতে পায় )
দাদা – তুই ঘরে যা আমি গুড্ডু কে নিয়ে আসছি।
আমি বারান্দা দিয়ে ঘরে যাচ্ছি সেখানে আমি বউদির সম্মুখীন হই। আমি বউদির দিকে হতাশ ভাবে তাকালাম। বউদি আমার চোখে হতাশা দেখে বৌদিরও মন খারাপ হয়ে গেল। আমি তারপর আর কিছু না বলে ঘরে চলে গেলাম। কিছুক্ষন পরে গুড্ডু আসলো আমি গুড্ডুকে পড়াতে শুরু করলাম তখন বাজে সাড়ে সাতটা।
আমি গুড্ডু কে রুমে পড়াচ্ছি আর তার পাশের রুমে দাদা টিভি দেখছে সাথে বৌদিও। গুড্ডু কে পড়াতে পড়াতে অনেক্ষন হয়ে পড়ল রাত ৯টা বাজে… তারপর হঠাৎ তুমুল ঝড় শুরু হয়ে গেল প্রচন্ড বিদ্যুৎ চমকানোও শুরু হয়ে গেল।
তারপর হল বিদ্যুৎ বিভ্রাট সারা বাড়ি অন্ধকার হয়ে পড়লো গুড্ডু ভয় পেয়ে দৌড় মেরে বাবা বাবা করতে করতে পাশের রুমে দাদার কাছে চলে গেল তারপর আমার ফোন বেজে উঠলো । দেখি মায়ের ফোন …
আমি – হ্যাঁ মা বলো ।
মা – কোথায় দাদাদের বাড়িতেই আছিস তো ।
আমি – হুমম। দাদাও আছে বাড়িতে।
মা – ও । আচ্ছা বৃষ্টি কমলে আসিস।
আমি – হুম ঠিক আছে।
চারিদিকে বৃষ্টির আওয়াজে কিছু শোনা যাচ্ছিল না । তারপর বউদি রুমে আসল একটা ল্যাম্প নিয়ে । বউদিকে দেখে আমি কিছু বলছিলাম না। কারণ দাদাকে দেখে আমার সব মুড তো অফ হয়েই গিয়ে ছিল তার উপরে এখন বাড়ি যাবো সালা এখন আবার এই বৃষ্টি ।
বউদি একটা পাতলা শাড়ি পরে ল্যাম্প নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল । বউদি আমার মুখের দিকে চেয়ে ছিল , বউদির মুখটা ল্যাম্পের আলোতে অনেকটা উজ্জ্বল দেখাচ্ছিল। বউদির চাহনী দেখে আমার বুকটা ব্যথা করছিল, বউদির তাকানোতে ছিল এক ধরনের নেশা সেটা যেই সেই চাহনি ছিল না। বউদির তাকানোতে ছিল অসম্পূর্ণতা ক্ষুদা, বাসনা, ভালোবাসা , একে অপরের প্রতি টান সারা বিশ্ব কে ভুলিয়ে দেওয়ার মতো ক্ষমতা রাখে সেই চাহনি। আমি সেই চোখের চাহনি কে দেখে , আমি নিজেকে স্থির রাখতে বারবার বারবার ব্যার্থ হচ্ছিলাম।
তারপর আর না পেরে বসার থেকে উঠে দৌড়ে গিয়ে আমি বউদিকে জড়িয়ে ধরলাম। বউদি মোটেও প্রস্তুত ছিল না, এই তীব্র আলিঙ্গনে বউদি অবাক হয়ে গেল । আমি সেই সময় সব ভুলে গিয়েছিলাম পাশের রুমে দাদা ছিল সেটাও ভুলে গিয়েছিলাম। বউদির একহাতে লাম্প ছিল সেইভাবেই বউদি স্থির দাঁড়িয়ে ছিল ।
তারপর আমার ঘোর কাটলো বউদিকে ছেড়ে দিলাম, ছেড়ে দিয়ে বউদির মুখের দিকে তাকালাম দেখলাম যে … বউদির দুটি চোখ জলে ভরা । সেই আকর্ষণীয় টানা টানা চোখ দুটি জলে জল জল করছিল। এইভাবে বউদিকে দেখে আমার অনেক মায়া হল। বুঝতে আর বাকি নেই আমার যে বউদি আমাকে সত্যিই খুব ভালোবেসে ফেলেছে ।
আমি তারপর বউদির কাছ থেকে আলগা হয়ে পড়লাম আবার আগের জায়গায় গিয়ে বসে পড়লাম। বউদি তখনও আমার দিকে সেই ভেজা চোখ নিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে ছিল। বউদির দিকে তাকাতে কেমন যেন অস্বস্তি লাগছিল আমার।
অস্বস্তি ঠিক না , বউদির সেই চোখের দিকে তাকাতে তখন আমার ভয় করছিল বললেই চলে। মনে মনে নিজেকে বলতে লাগলাম যে, যেই নারীকে তুই শরীরের চাহিদা মেটানোর জন্য জব্দ করেছিলি সে এখন তোর মনকে ভালো বেসে ফেলেছে।
তখন এক মুহূর্তও বউদির সামনে থাকতে আমার অস্বস্তি লাগছিল। আমি বউদির দিকে দেখছিলাম না বলে বউদিও একটু পড়ে সেখান থেকে চলে গেল ল্যাম্পটা রেখে। তারপর আমি দাদার কাছে গিয়ে বললাম …
আমি – দাদা তাহলে আমি আসি আজকে । ( বউদি তখন আমার দিকে ফিরে তাকালো)
দাদা – কিহ্হঃ। এই বৃষ্টিতে তোকে আমি যেতে দেব তুই ভাবলি কি করে হ্যাঁ ?
আমি – না মানে । আমার বাড়িতে কাজ আছে।
দাদা – বৃষ্টিটা কমুক আগে । তারপর দেখা যাবে । তারপর গুড্ডু বলে উঠল..
গুড্ডু – কাকাই এখন বৃষ্টিতে গেলে তো তুমি ভিজে যাবে। ভিজে গেল তো অসুখ করবে তোমার।
বউদি তখন গুড্ডুর দিকে চেয়ে বিস্ময়ের সঙ্গে একটু হাসলো। আমার তখন সেই বাড়িতে এক মুহূর্ত থাকতে ইচ্ছা করছিল না। আমার নিজেকে অনেক ছোট মনে হচ্ছিল আমি আমার দাদার সাথে খুব খারাপ কাজ করেছি।
আমি দাদার সংসার ভাঙতে পারবো না মনে মনে এইসব ভাবতে লাগলাম। তারপর বউদি আমার দিকে তাকালো বউদি তখন আমার মুখের বিষণ্ণতা দেখে বেপারটা আন্দাজ করতে পেরেছিল যে আমি নিজেকে দোষী ভাবছি। তারপর বউদি বলল-
বউদি – আজকে এইখানে খেয়ে বাড়ি যাবে । বসো এখন ( বউদি একটা মিষ্টি হাসি দিয়ে বলল )।
দাদা – হম্ম। একদম ঠিক বলেছ। আজকে না খায়িয়ে যেতে দেবনা না আমি ওকে।
তারপর আমার আর কিছু বলার থাকে কি। তারপর দেখি বৃষ্টি আরো ক্রমশ বাড়তে লাগল, ল্যাম্পের আলোতেই বউদি আমাকে আর দাদাকে খাবার দিল। আমি আর দাদা খেতে বসলাম আমি কোনো কথা না বলে খেতে লাগলাম …
দাদা – কিরে তোর কি কিছু হয়েছে নাকি ?
আমি – কই কিছু না তো ।
দাদা – যখন আসলি তখন তো ঠিক ই ছিলি এখন একটু আগের থেকে তোকে যেন কেমন দেখাচ্ছে।
আমি – নানা সে কিছু না। বৃষ্টি টা অনেকক্ষন থেকে হচ্ছে তো তাই ।
বউদি তখন আমার দিকে তাকিয়ে ছিল। আমি মাথা নিচু করে খেতে লাগলাম। তারপর বউদি গুড্ডু কে খাওয়াতে শুরু করল। খাওয়া দাওয়া শেষ করে আমি বারান্দায় আসলাম, বৃষ্টি থামার কোনো চিহ্নই নেই আমি দাদাকে বললাম …
আমি – দাদা ছাতা টা দাও তো আমি যাই আস্তে আস্তে বাড়ির দিকে এই বৃষ্টি আজকে কমবে না।
দাদা – বেশি সাহস বেড়ে গেছে নাকি তোর হ্যাঁ ? তোকে যে বললাম বৃষ্টি কমলে যাবি। বড়দের কথা কানে যায় না নাকি? এই ঝড়ের মধ্যে তুই ছাতা নিয়ে যেতে পারবি ? উঠোনে নামলেই তো ভিজে স্নান হয়ে যাবি।
আমি – না মানে।।
দাদা – দাঁড়া আমি কাকু কে ফোন করছি।।।
দাদা বাবা কে ফোন করলো… বাবাকে ফোন করে বলল যে আমাকে আজকে বাড়ি যেতে দিবে না। আজকে দাদাদের বাড়িতেই থাকতে হবে। বাবাও রাজি হয়ে গেল কিন্তু আমার দাদাদের বাড়ি থাকার কোনো ইচ্ছাই করছিল না।
কিন্তু কিছু করার নেই থাকতেই হবে তখন বাজে ১০টা ৪৫ মিনিট। আমি পাশের রুমে গিয়ে শুয়ে পড়লাম। আর দাদা বউদি গুড্ডু পাসের রুমে শুয়ে পড়ল। শুয়ে শুয়ে আমি বউদির কোথাই ভাবছিলাম ঘুম আসছিল না । পাশের রুমে দাদার নাক ডাকার শব্দ স্পষ্ট সোনা যাচ্ছিল। কিন্তু আমার কিছুতেই ঘুম আসছিল না বার বার বউদির সেই শরীরের দৃশ্য আমার চোখের সামনে ভাসছিল।
বউদির কথা ভাবতে ভাবতে আমার বাড়া আস্তে আস্তে খাড়া হতে শুরু করল। তখন বাজে ১২টা আমি বিছানা থেকে উঠে বাইরে গেলাম হিসু করার জন্য। হিসু করে ঘরে আসলাম তারপর হটাৎ কি যেন মনে হলো দাদার ঘরের দরজার সামনে গিয়ে দেখলাম যে ভেতরের দরজা লক করা নেই।
মানে হলো- দাদার ঘরের মেইন দরজা লক করা কিন্তু আমি যেই ঘরে রয়েছি সেই ঘর আর দাদার ঘরের মধ্যে চলাচলের জন্য একটা দরজা ছিল সেই দরজাটা লক করতে হয়তো ভুলে গেছে।
আমি তখন আস্তে আস্তে দরজাটা ধাক্কা দিলাম। দরজাটা খুলে গেল ভিতরে দেখতে পেলাম যে সবার আগে গুড্ডু তার পর দাদা এক সাইডে শুয়ে ঘুমোচ্ছে আর বউদি অন্য সাইডে ঘুমোচ্ছে। ঘরের ভিতরে শুধু একটা লাম্প জ্বলছিল সেই ল্যাম্পের আলোয় বউদিকে নাইট আউটফিটে দারুন লাগছিল।
বউদিকে দেখে আমার বাড়া টানা দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ল। কি বলব একটু আগে আমার মনের মধ্যে নানান চিন্তা ভাবনা ঘুরছিল আর এখন আমি কি ভাবছি সত্তি কাম জিনিসটা বড়ই অদ্ভুত সব চিন্তা ভাবনাকে গিলে ফেলে কামে লিপ্ত করে। দাদা ঘরে ঘুমাচ্ছে আর আমি তারই ঘরে তার বউয়ের দিকে তাকিয়ে আছি ভয়ে আমার হৃৎপিণ্ড মুখে চলে আসল……
তখন আমার পা কাঁপছিল .. তারপর নিজেকে সংযত রেখে বউদির কাছে এগোতে লাগলাম। বউদির কাছে গিয়ে সেই অমায়িক মুখ মণ্ডলটির দিকে চেয়ে রইলাম ইসস সুন্দর তুমি বউদি তুমি যদি শুধু আমার হতে ।
তারপর বউদি একটু নড়ে উঠলো নড়ার ফলে বউদির পায়ের কাপড়তা ঊরু পর্যন্ত উঠে পড়ল। আমার সামনে সেই সেক্সী লোম বিহীন ফর্সা পা গুলো ভেসে উঠলো আমি নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারছিলাম না।।।।।।।
00:01